ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে জ্বীন প্রযুক্তি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে বোন ম্যারোর স্টেমসেল ক্যান্সার সৃষ্টিকারী টিউমার ধ্বংস করার জন্য এক ধরনের প্রোটিন সরবরাহ করবে।
সম্প্রতি ইঁদুর এর উপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে মেসেনকাইমাল স্টেমসেল গুলো এক ধরনের প্রোটিন সরবরাহ করে যা শুধুমাত্র ক্যান্সার কোষকেই আক্রমণ করবে।
সান ডিয়াগোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান থোরাসিক সোসাইটি’র সম্মেলনে ড. মাইকেল লোবিঙ্গার বলেন, “আমরা এমন একটি কোষ তৈরি করেছি যেটি দেহের শুধুমাত্র ক্যান্সার কোষকেই আক্রমণ করবে এবং এন্টি-ক্যান্সার প্রোটিন সরবরাহ করবে।”
তিনি আরও বলেন, এটা নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন।
তবে আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যেই মানবদেহের উপর এটির পরীক্ষা চালানো হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
Wednesday, May 20, 2009
Monday, May 18, 2009
এলটিটিই নেতা ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণ নিহত
এলটিটিই নেতা ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার। এরই মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২৬ বছরের রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের অবসানের পাশাপাশি তামিল টাইগারদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জয়ের ঘোষণা দিলো দেশটির সেনাবাহিনী।
ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র অবস্থান নেয়া নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আর ভগত সিং এর মত ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত করেছিলেন এলটিটিই নেতা প্রভাকরণকে। তাই সংখ্যালঘু তামিল জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই চালিয়ে গেছেন জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত।
১৯৫৪ সালের ২৬ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার উপকূলীয় শহর ভেলভেতিথুরাই-এ জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
তামিলদের প্রতি সরকারের পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ দেখে তিনি যোগ দেন ছাত্র সংগঠন টিআইপি-তে।
এরপর ১৯৭২ সালে তিনি নিজেই গঠন করেন তামিল নিউ টাইগার নামে এক ছাত্র সংগঠন যা ১৯৭৬ সালে হয়ে যায় লিবারেশন টাইগার অফ তামিল ইলম বা এলটিটিই।
এই এলটিটিই হয়ে উঠে তামিলদের স্বাধীনতার প্রতীক।
১৯৮৩ তে সরকার সমর্থিত তামিল বিরোধী আন্দোলনে সিংহলীদের হাতে ৫ হাজার তামিলের মৃত্যু হয়। ব্ল্যাক জুলাই নামে পরিচিত ঐ ঘটনার পর তামিল জনগোষ্ঠীর রক্ষাকর্তায় পরিণত হন প্রভাকরণ। উত্তর শ্রীলঙ্কায় স্থাপিত হয় অঘোষিত তামিল রাজ্য।
১৯৯০ সালের শেষ নাগাদ এবং ওই দশকের শুরুর কয়েকবছর শ্রীলংকার প্রায় তিনভাগের একভাগ ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। তিনি তার অনুসারীদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যদি কখনো তামিল বাসভূমির দাবি থেকে কখনো স’রে দাঁড়ান- তাকে যেন গুলি করে হত্যা করা হয়।
২০০২ সালে প্রথম এবং শেষবারের মতো তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে আসেন।
তার এক মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে চার্লস এন্থনি বাবার কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গেরিলা দলে যোগ দিয়ে হয়ে ওঠে বিমান বিভাগের প্রধান।
১৯৭৭ সালে জাফনার তামিল সংসদ সদস্য কঙ্গারত্নমকে প্রথম হত্যা করেন প্রভাকরণ। এরপর ১৯৮৫ সালে প্রথম বড় ধরনের আঘাত হানে এলটিটিই। সেসময় তারা ১৩ সৈন্যকে হত্যা করে।
ঐ সময় তামিলদের সাথে সরকারের শান্তি আলোচনা শুরু হলেও অচিরেই তা ব্যর্থ হয়।
১৯৮৭ সালে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী এলটিটিই-কে উত্তরাঞ্চলের জাফনায় হটিয়ে দেয়।
একই বছরের জুলাইতে প্রথম আত্মঘাতি হামলা চালিয়ে ৪০ জন সৈন্যকে হত্যা করে তারা।
এরপর থেকে ১৭০ বার আত্মঘাতি হামলা চালিয়েছে এলটিটিই।
দীর্ঘ ২৫ বছরের এ গৃহযুদ্ধে সরকারিভাবেই ৮০হাজারেরও বেশি লোক মারা গেছে। তবে বেসরকারি হিসাব আরও বেশি।
২০০৯ সালের ১৮ মে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হলেও সাধারণ তামিলদের স্মৃতিতে চিরকাল অমলিন হয়ে থাকবেন ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণ।
ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র অবস্থান নেয়া নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আর ভগত সিং এর মত ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত করেছিলেন এলটিটিই নেতা প্রভাকরণকে। তাই সংখ্যালঘু তামিল জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই চালিয়ে গেছেন জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত।
১৯৫৪ সালের ২৬ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার উপকূলীয় শহর ভেলভেতিথুরাই-এ জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
তামিলদের প্রতি সরকারের পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ দেখে তিনি যোগ দেন ছাত্র সংগঠন টিআইপি-তে।
এরপর ১৯৭২ সালে তিনি নিজেই গঠন করেন তামিল নিউ টাইগার নামে এক ছাত্র সংগঠন যা ১৯৭৬ সালে হয়ে যায় লিবারেশন টাইগার অফ তামিল ইলম বা এলটিটিই।
এই এলটিটিই হয়ে উঠে তামিলদের স্বাধীনতার প্রতীক।
১৯৮৩ তে সরকার সমর্থিত তামিল বিরোধী আন্দোলনে সিংহলীদের হাতে ৫ হাজার তামিলের মৃত্যু হয়। ব্ল্যাক জুলাই নামে পরিচিত ঐ ঘটনার পর তামিল জনগোষ্ঠীর রক্ষাকর্তায় পরিণত হন প্রভাকরণ। উত্তর শ্রীলঙ্কায় স্থাপিত হয় অঘোষিত তামিল রাজ্য।
১৯৯০ সালের শেষ নাগাদ এবং ওই দশকের শুরুর কয়েকবছর শ্রীলংকার প্রায় তিনভাগের একভাগ ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। তিনি তার অনুসারীদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যদি কখনো তামিল বাসভূমির দাবি থেকে কখনো স’রে দাঁড়ান- তাকে যেন গুলি করে হত্যা করা হয়।
২০০২ সালে প্রথম এবং শেষবারের মতো তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে আসেন।
তার এক মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে চার্লস এন্থনি বাবার কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গেরিলা দলে যোগ দিয়ে হয়ে ওঠে বিমান বিভাগের প্রধান।
১৯৭৭ সালে জাফনার তামিল সংসদ সদস্য কঙ্গারত্নমকে প্রথম হত্যা করেন প্রভাকরণ। এরপর ১৯৮৫ সালে প্রথম বড় ধরনের আঘাত হানে এলটিটিই। সেসময় তারা ১৩ সৈন্যকে হত্যা করে।
ঐ সময় তামিলদের সাথে সরকারের শান্তি আলোচনা শুরু হলেও অচিরেই তা ব্যর্থ হয়।
১৯৮৭ সালে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী এলটিটিই-কে উত্তরাঞ্চলের জাফনায় হটিয়ে দেয়।
একই বছরের জুলাইতে প্রথম আত্মঘাতি হামলা চালিয়ে ৪০ জন সৈন্যকে হত্যা করে তারা।
এরপর থেকে ১৭০ বার আত্মঘাতি হামলা চালিয়েছে এলটিটিই।
দীর্ঘ ২৫ বছরের এ গৃহযুদ্ধে সরকারিভাবেই ৮০হাজারেরও বেশি লোক মারা গেছে। তবে বেসরকারি হিসাব আরও বেশি।
২০০৯ সালের ১৮ মে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হলেও সাধারণ তামিলদের স্মৃতিতে চিরকাল অমলিন হয়ে থাকবেন ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণ।
Sunday, May 17, 2009
বন্ধ করে দেওয়া হলো ‘সেক্স থিম পার্ক’
সমালোচনার মুখে বন্ধ করে দেওয়া হলো ‘সেক্স থিম পার্ক’। গতকাল এ থিম পার্কের ঘোষণা দেয়ার পর সমালোচনার ঝড় উঠলে এটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
Subscribe to:
Posts (Atom)