Tuesday, September 15, 2009

Colonel Taher : A Real Hero



মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ও কর্নেল তাহের উদ্দিন। দুই জনই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন একইসঙ্গে, অথচ স্বাধীনতার চার বছর পরই একজন তার সহযোদ্ধার জন্য জীবন বাজি রাখলেও আর একজন হয়ে ওঠেন বিশ্বাসঘাতক।


ইতিহাস বোধহয় কখনই থেমে থাকে না। পলাশীর আম্রকাননের পটভূমিতে মীরজাফরের পর স্বাধীন বাংলার পটভূমিতে তারই সমতুল্য আরও একজনের আবির্ভাব হয়, তিনি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।





"নিঃশঙ্ক চিত্তের চেয়ে জীবনে আর বড় কিছু নেই"- তাহেরের সেই উক্তি এখন আমার কানে বাজে সবসময়।


বাংলাদেশকে একটি শোষণহীন রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে তরুণ তাহের যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। লক্ষ্য একটাই বিপ্লব। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে পালিয়ে এসে যোগ দিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। ১১ নং সেক্টরের কমান্ডার হিসেব অংশ নিয়েছিলেন সেখানে। বীরত্বের জন্য পেয়েছিলেন 'বীর উত্তম' খেতাব।


যে তাহের বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যহীন দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন, তার বিরুদ্ধে আনা হয় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ। সত্যিই সেলুকাস! যে জিয়া তাহেরের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছিলেন, সেই জিয়া তাহেরকে হত্যা করেন। তবে এ বিশ্বাসঘাতকতার ফল জিয়া ঠিকই পেয়েছিলেন আরও চার বছর পর। আবারও পুনরাবৃত্তি ঘটে ইতিহাসের।  বিশ্বাসঘাতককে ক্ষমা করে না ইতিহাস কখনোই।

বাংলাদেশকে একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন তাহের। তার সে স্বপ্ন পূরণ হয়নি। কিন্তু যে বিপ্লবের আগুন তাহের সেদিন জ্বেলে গেছেন, তা হয়তো আবার কোনো দিন  আগ্নেয়গিরির লাভার মত বেরিয়ে আসবে। সেদিন কোন বুর্জোয়ার বুলেট তাদেরকে থামাতে পারবে না।

তাহের তোমায় লাল সালাম।

Monday, September 14, 2009

Depression ‘cuts cancer survival’

Depression can damage a cancer patient's chances of survival, a review of research suggests.

The University of British Columbia team said the finding emphasised the need to screen cancer patients carefully for signs of psychological distress.

The study review of 26 separate studies including 9,417 patients.


It found death rates were up to 25% higher in patients showing symptoms of depression.


Jillian Satin of University of British Columbia said, "Cancer patients need not panic if they are experiencing depressive symptoms, but it is certainly reasonable to talk to their physicians about their mental health."

In patients actually diagnosed with major or minor depression, death rates were up to 39% higher.

The increased risks remained even after other clinical characteristics that might affect survival were taken into consideration.

However, the researchers said more research was needed before any definitive conclusions could be drawn, as it was difficult to rule out the impact of other factors.


They also stressed that, overall the increased risk of dying from cancer due to depression was small - so patients should not feel they had to maintain a positive attitude to beat their disease.

The studies looked at by the British Columbia team focused on a range of survival times, from one year to 10 years.


Source: BBC

Thursday, September 10, 2009

রাস্তার জ্যাম (Traffic Jam)


 
ট্রাফিক পুলিশের (Traffic Police) চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার আমরা সবসময়ই করি। রাস্তায় যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকি তখন মনে হয় একটু বেশিই করি। কিন্তু যে লোকটা রোদ, বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দিনের পর দিন তার ডিউটি করে যাচ্ছে তার কথা কি একবার ও চিন্তা করি? একবারও কি তার প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করি?

শুধু কি ট্রাফিক পুলিশই এই জ্যামের জন্য দায়ী? তাদের ও কিছুটা দোষ যে নেই সেটা বলছি না, কিন্তু ওই যে সমাজের উচু তলার মানুষ যারা দেশের টাকা চুরি করে এসি গাড়ি হাকিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়ায় তারা কি একটুও দায়ী নয়?

আমাদের জ্যামের জন্য মূলত দায়ী রিকশা আর ওই সব উচু তলার লোকদের গাড়ি। কিন্তু আমি তাদেরকে উচু তলার লোক বলছি কেন? যারা জনগণের টাকা নিজের কাজে খরচ করছে তাদের তো স্থান হওয়া উচিত অনেক নীচে। কিন্তু সমাজ বোধ হয় সে ব্যবস্থাটি রাখেনি। জরুরি অবস্থার সময় অনেককেরই জারি-জুরি সেসময় ফাঁস হয়ে গিয়েছিল। তবে এখন আবার তাদের চেহার কিন্তু ভিন্ন।

যাই হোক, বলছিলঅম ট্রাফিক জ্যাম নিয়ে। ঐসব প্যাচাল পরে পাড়া যাবে। ট্রাফিক জ্যাম দূর করতে আমাদের রাস্তা থেকে গাড়ির পরিমাণ কমাতে হবে। এছাড়া এটা কমানো সম্ভব না। আমাদের বাইক ওয়ালারা তো মনে হয় আইন কি জিনিষ জানেনই না। তাদের কাজই হলো সবসময় wrong side দিয়ে চালানো। আর রিকশা চালকরা, তারা একটু সুযোগ পেলেই এদি-ওদিক দিয়ে চালায়।

যেমন-আজ সেগুনবাগিচা হয়ে অফিসে আসছিলাম। তো সেগুনবাগিচার রাস্তায় দেখি দুই সাইডের রিকশা গাড়ি মুখোমুখি হয়ে বসে আছে। নট নড়ন চড়ন,জাইগায় পুট। বুঝলাম রিকশা চালক আইন বুঝেন না, কিন্তু ঐ রিকশায় যে বসে আছে সে তো বুঝে।  সেতো পারে তার রিকশাটাকে একটু আইন মেনে চলতে বাধ্য করতে। আর এসি লাগানো টয়োটা করোলা গাড়িতে যারা বসে থাকেন তারা কি পারেন না তাদের গাড়িটিকে একটু আইন চালাতে? আসলে আমরা সবাই স্বাক্ষর জ্ঞান অর্জন করেছি কিন্তু প্রকৃত শিক্ষিত হইনি। তাই ভাইসাবেরা, যারা এই লেখাটি পড়বেন তারা অন্তত একটু তাদের রিকশা বা গাড়িটিকে আইন মেনে চলতে বাধ্য করবেন। আমার মনে হয় এটি খুব বেশি কঠিন কাজ হবেনা। আর একটি কথা, এই লেখাটা অন্যকেও ফরোয়ার্ড করতে পারেন। এমনওতো হতে পারে লেখাটি পড়ে অন্য আর একজন প্রভাবিত হচ্ছে। এভাবেই হয়তো একদিন আমরা সবাই সচেতন হব আর যানজট বিহীন রাস্তায় চলাচল করবো।

Wednesday, September 09, 2009

সাশ্রয় করুন বিদ্যুৎ, বন্ধ করুন স্ক্রিন সেভার (Save Electricity by stopping the Screen saver)

 

মহাবিশ্বের পৃথিবী নামক গ্রহটিকে রক্ষা করতে বিশ্বজুড়ে চলছে আলোচনা জলবায়ু পরিবর্তনের হাত থেকে রক্ষা করতে চারিদিকে চলছে আন্দোলন। সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জেনেভায় হয়ে গেল বিশ্ব তৃতীয় জলবায়ু সম্মেলন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশের রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধানরা যোগ দিয়েছিল এ সম্মেলনে। চলমান এ আন্দোলনের সঙ্গে ঘরে বসেই একাত্মতা প্রকাশ করতে পারেন আপনিও। তবে সেজন্য প্রয়োজন আপনার অভ্যাসে কিঞ্চিৎ পরিবর্তন। 


ভাবছেন কিভাবে? যেমন ধরুন- আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনসেভার বন্ধ করে সাশ্রয় করতে পারেন বিদ্যুৎ।


কম্পিউটারের পর্দায় আমরা প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিনসেভার ব্যবহার করি। এতে কিছু সময় পরে কম্পিউটার পর্দাটি হয়ে ওঠে জীবন্ত এক্যুরিয়াম বা এফ ওয়ান ট্র্যাক দেখতে ভালো লাগলেও এটি বিদ্যুৎ খরচের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে ৫০ শতাংশ জার্মানির প্রযুক্তি সংস্থাগুলোর সংগঠন বিটকম এ তথ্য জানিয়েছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত এই বিদ্যুৎ খরচ রোধ করতে স্ক্রিনসেভার অপশন বন্ধের পরামর্শ দিয়েছে বিটকম।

এছাড়া বিদ্যুতের খরচ কমাতে কিছু অপশন ব্যবহারের পরামর্শদিয়েছে তারা। বিশেষ করে, উইন্ডোজের পাওয়ার অপশনে গিয়ে কিছু সেটিংস-এ পরিবর্তন এনে একটি নির্দিষ্ট সময় পর কম্পিউটারকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ট্যান্ডবাই বা স্লিপ অপশনে নিয়ে যাওয়া যায় এর ফলে কম্পিউটার চালু অথচ অব্যবহৃত অবস্থায় থাকলে নির্দিষ্ট সময় পর তা নিজে থেকেই কমিয়ে আনবে বিদ্যুৎ খরচের পরিমাণ





আমাদের ধরণীকে রক্ষা করতে, আমাদের চারপাশের পরিবেশকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করতে চলুননা নিজেকে পরিবর্তন করি কিছুটা আর বাঁচিয়ে দেই বিদ্যুত খানিকটা

Save the Power, Save the Earth.

Monday, September 07, 2009

New gene linked to Alzheimer is uncovered

Two teams of European scientists say they have discovered three new genetic variants associated with Alzheimer’s disease. The variants account for about 20 percent of the genetic risk of the disease, scientist say.



One of the teams, led by Julie Williams of Cardiff University in Wales, scanned the genomes of about 19,000 patients. The largest study so far conducted on Alzheimer’s and turned up two variants that have a statistically significant association with the disease. A second study, led by Philippe Amouyel of the University of Lille in France, also found two variants, one of which is the same as detected by the Cardiff team.


The three new variants have been detected by using much larger numbers of patients and by employing the new technique known as a genome-wide association study. In this system patient’s DNA is scanned with devices programmed to recognize half a million sites of variation along the genome. The new studies were published Sunday in the journal Nature Genetics.


One of the new variants is in a gene active at synapses, the junctions between brain cells, and the two others help damp down inflammation in the brain. Inflammation is a known feature of Alzheimer’s, but it is often regarded as a consequence of the disease.


The gene that has the largest effect in Alzheimer’s is a variant called ApoE4, discovered in 1993 in the laboratory of Allen Roses of Duke University. Dr. Roses said that the three new genes had minor effects compared with the variant site near ApoE4, and that their biological role in the disease was unclear, despite the statistical data pointing to their involvement


Sunday, September 06, 2009

ANTHRAX...


Anthrax in Bangladesh
Few days ago in Pabna (a district of Bangladesh) about 35 patients have found who are affected by anthrax. The authority has confirmed this.

What is Anthrax?
Anthrax is an acute disease caused by Bacillus anthracis. It affects both humans and animals. Most forms of the disease are highly lethal.

Bacillus anthracis can form dormant spores that are able to survive in harsh conditions for extremely long period. When spores are inhaled, ingested, or come into contact with the skin on a host, they may reactivate and multiply rapidly.

Overview
Anthrax is one of the oldest recorded diseases of grazing animals such as sheep and cattle and is believed to be the Sixth Plague mentioned in the Book of Exodus in the Bible.

French scientist Louis Pasteur developed the first effective vaccine for anthrax in 1881. Anthrax infection is now relatively rare in domestic animals with normally only a few dozen cases reported every year. Anthrax is even rarer in dogs and cats.

Discovery
Robert Koch, a German physician and scientist, first identified the bacteria in 1875 which caused the anthrax disease. In a groundbreaking series of experiments he uncovered the life cycle and means of transmission of anthrax. Koch went on to study the mechanisms of other diseases and was awarded the 1905 Nobel Prize in Physiology or Medicine for his discovery of the bacteria causing tuberculosis. Koch is today recognized as one of history's most important biologists and a founder of modern bacteriology.

Treatment and prevention
Effective decontamination of people can be accomplished by a thorough wash down with antimicrobial effective soap and water. Chlorine bleach is ineffective in destroying spores and vegetative cells on surfaces. Burning clothing is very effective in destroying spores.

Treatment for anthrax infection and other bacterial infections includes large doses of intravenous and oral antibiotics, such as fluoroquinolones, like ciprofloxacin (cipro), doxycycline, erythromycin, vancomycin or penicillin.

Anthrax vaccines
An anthrax vaccine licensed by the U.S. Food and Drug Administration (FDA) and produced from one non-virulent strain of the anthrax bacterium, is manufactured by BioPort Corporation, subsidiary of Emergent BioSolutions. The trade name is BioThrax, although it is commonly called Anthrax Vaccine Adsorbed (AVA).

An accident: Soviet Union (April 2, 1979)
Despite signing the 1972 agreement to end bio weapon production the government of the Soviet Union had an active bio weapons program that included the production of anthrax. On April 2, 1979 in Sverdlovsk (now called Ekaterinburg, Russia), about 850 miles east of Moscow, were exposed to an accident from a biological weapon complex. At least 94 people were infected of whom at least 68 died.


Branding of Cigarette: Mislead the Human


Subtle branding on cigarette packets is misleading smokers into believing some products are less harmful than others. A survey in UK has released this information.
Products branded "smooth", "silver" or "gold" are generally believed to be healthier and easier to give up. But when shown plain packs the false beliefs disappeared, University of Nottingham researchers discovered this. 
EU rules ban any claims that some cigarettes are safer than others.
Participants in the study were shown pairs of cigarette packs and asked to compare what they were like, or what they assumed they would be like, in terms of taste, tar levels, health risk and attractiveness, how easy they would be to give up and how attractive they would be to someone choosing to smoke for the first time.
           
The results from 800 adult smokers and 500 teenagers from UK also showed that lighter-colored packaging led people to believe the cigarettes had a lower tar content or were generally less harmful.
More than half of adults and teenagers reported that among the eight brands they were shown those labelled "smooth" were less harmful than the regular variety.
Marlboro packs with a gold label were rated as having a lower health risk by 53% of adults and easier to quit by 31%, when compared with the Marlboro packs with a red logo.
When shown packs where the branding had been removed, false beliefs about the risk of harm or addiction dropped significantly. 
But this is not true that cigarette is safer than others. Every  brand is harmful for us, for the environment.
We, all should make a promise that “We will not take any Cigarette from now”

Quantum Computing: A Step to The Future

Researchers have developed a penny-sized silicon chip that uses photons to run Shor's algorithm to solve a mathematical problem.

The algorithm computes the two numbers that multiply together to form a given figure, and has until now required laboratory-sized optical computers.

This kind of factoring is the basis for a wide variety of encryption schemes.

The work reported in Science, is rudimentary but could easily be scaled up to handle more complex computing.

Shor's algorithm and the factoring of large numbers has been a particular case used to illustrate the power of quantum computing.

Quantum computers exploit the counterintuitive fact that photons or trapped atoms can exist in multiple states or "superpositions" at the same time.

For certain types of calculations, that "quantum indeterminacy" gives quantum computers a significant edge.

While traditional or "classical" computers find factoring large numbers impracticably time-consuming, for example, quantum computers can in principle crack the problem with ease.


Important step

Optical computing has been treated as the future information processing by using packets of light instead of electrons as the information carrier.

But these packets, called photons has indeterminate properties that make them quantum objects - so an optical computer can also be a quantum computer.

In fact just this kind of photon-based quantum factoring has been accomplished before, but the ability to put the heart of the machine on a standard chip is promising for future applications of the idea.

Saturday, September 05, 2009

Biography of Saifur Rahman (A prominent BNP leader)



Saifur Rahman

Saifur Rahman was born in the village of Baharmardan, Moulvibazar in 1932.

Education:


Saifur Rahman completed his graduation in BA (Hons) in 1953. Later he studied in London, England til 1958. There he obtained a fellowship in chartered accountancy from the Institute of Chartered Accounts. He became a specialist in Monetary, Fiscal and Development Economics. He was the president of the Institute of Chartered Accountants of Bangladesh. and president of Bangladesh Jatishangha Samiti.


Political Career:


Saifur Rahman was one of the participants of the language movement in 1952. That time he was the vice-president of the Dhaka University's Muslim Hall (Currently S.M. Hall). This scholar joined a political party coalition named ‘The Jatiyatabadi Ganatantrik Dal’ in 1977. which became known as the Bangladesh Nationalist Party in 1978.

When Bangladesh Nationalist Party (BNP) came into power after a general election in 1979, then he was appointed as the finance minister of the first BNP government under Ziaur Rahman and served until 1980.

Saifur Rahman prepared a record 12 budgets in Bangladesh and has been hailed for opening up Bangladesh's economy in the early 1990s and pioneering major economic reforms.

Personal Life:


Saifur Rahman has three sons and a daughter. His wife Sajre Rahman succumbed critical illness in 2006. One of the sons M. Naser Rahman was a successful contender in by-elections for his left constituency Maulvibazar-3 in 2001.
 

Death:

This experienced BNP leader came victim of a shocking road crash on September 5, 2009, in Brahmanbaria District on his way to Dhaka from his home district Maulvibazar. At 3:20PM local time on the day, he succumbed his serious wounds in the Brahmanbaria Health Complex, Brahmanbaria, forming up the shadow of shock and mourning in his home district, the party he spent his life to serve in as well as the economist's arena of the country.




Political situation in Bangladesh

The world knows that Bangladesh is a democratic country. But is it true? Is the government work for the people? Is the government think about the right of the people? The answer is 'NO'.

The condition of the country is going to worse day by day. But why?

Here the politician (so called political leader) are busy with their own development but not for the country. they are busy with business which make harm to the country. Few days ago, the police force have beaten a prominent professor Dr. Anu Muhammad. Do you know why?

Because, he speaks for the people, for the country. He speaks for our oil and gas. If this happen then how can you tell that this is a democratic government?

Why bangladesh is so lucrative to others? Its a very good source for natural resources. We know that gas and oil exsist together. So, here is a great possibility for getting oil. and if it happen then some giant company like Shell, BP, etc can make more profit. Their main goal is to make profit, they can't think for the people.

Most of our top level officer (secretary, joint-secretary, etc) and our politician often get gift from that type of companies. For this, this incident happen.

Now its time to raise our voice against the so called capitalism. So, please raise your voice and give support to them.

Friday, September 04, 2009

Some Picture for making Illusion

Before this topic, here is some topic that gave you some information. But we need refreshment. For this here is some photos for making illusion. But before seeing these picture, get ready to be illuminated. Have a nice journey.

If you like this blog then please tell them for visiting this site.







অবশেষে সমাধিতে মাইকেল জ্যাকসন

ভক্ত, বন্ধু এবং পারিবারের সদস্যদের অনেক অনেক পিছনে ফেলে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসনলস এঞ্জেলেসের গ্লেনডেল শহরতলির ফরেস্ট লন- তাকে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর ৭০ দিন পর তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন।


প্রায় ২০০ অতিথি যোগ দেন এই শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে। সমাধিস্থলে নেয়া হয়েছিল কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থ। অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের তালিকায় ছিলেন এলিজাবেথ টেইলর, আরেক কিংবদন্তীতুল্য গায়ক এলভিস প্রিসলির কন্যা জ্যাকসনের সাবেক স্ত্রী লিসা মারি প্রেসলিসহ বিখ্যাত আরও অনেকে


নির্ধারিত সময়ের এক ঘন্টা পরে জ্যাকসনের মা, বোন, সন্তানরাসহ অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবরা ৩০ টিরও বেশি গাড়ির বহর নিয়ে সমাধিস্থলে পৌঁছানএর কিছুক্ষণ পরই সেখানে নিয়ে আসে জ্যাকসনের শবদেহ অনুষ্ঠানের শুরুতে জ্যাকসনের তিন সন্তান একটি মুকুট রাখে তাদের বাবার কফিনের ওপর এরপর বক্তব্য রাখেন জ্যাকসনের বাবা জোসেফ এবং মানবাধিকার কর্মী রেভারেন্ড অ্যাল শার্পটন


গত ২৫ জুন ৫০ বছর বয়সে কিংবদন্তিতুল্য গায়ক মাইকেল জ্যাকসন মারা যান।

চীন প্রথম সোয়াইন ফ্লু টিকা অনুমোদিত (China first permitted Swine Flu Vaccine)

দেশে তৈরি প্রথম সোয়াইন ফ্লু টিকা অনুমোদন করেছে চীন। দেশটির রাষ্ট্রীয় খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের ওষুধ রেজিষ্ট্রেশন বিভাগের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার এই প্রতিষেধকের অনুমোদনের কথা ঘোষণা করা হয়।

টিকা প্রস্তুতকারী সিনোভাক কোম্পানি দাবি করেছে, টিকার একটি ডোজ দিলেই রোগী আরোগ্য লাভ করবে।

উল্লেখ্য, চীনের আরও নয়টি কোম্পানি সোয়াইন ফ্লুর প্রতিষেধক বের করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

গত আগষ্টের মাঝামাঝি সিনোভাক তাদের এ সাফল্যের কথা ঘোষণা করে। সে সময় তারা এই টিকাকে নিরাপদ দাবি করে। চীনের রাষ্ট্রীয় খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের ওষুধ রেজিস্ট্রেশন বিভাগের পরিচালক ঝাং ওয়েই ও সিনোভাক-এর টিকাকে নিরাপদ বলে ঘোষণা করেন।

মাত্র কয়েকদিন আগে চীনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হুঁশিয়ারি করে দিয়ে বলে, শীতকালীন ফ্লু মৌসুম শুরু হবার প্রাক্কালে লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়ে স্কুল শুরু করেছে। ফলে সোয়াইন ফ্লু মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

মহামারী আশঙ্কার এই সময়ে নিরাপদ টিকা অনুমোদনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখা হচ্ছে।

চীনের মতো বিশাল জনসংখ্যার দেশটিতে প্রায় চার হাজার লোক এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) শীতের আগেই সোয়াইন ফ্লু’র টিকা বাজারে আনার উপর জোর দিয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের ২৮টিরও বেশি ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি সোয়াইন ফ্লুর টিকা বের করার চেষ্টা করছে। যার মধ্যে ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ডের একটি করে এবং ব্রিটেনের দুটি নামকরা কোম্পানি রয়েছে। যদি তারা সফল হয় তবে বিশ্বে সোয়াইন ফ্লুর ৮০ শতাংশ প্রতিষেধক সরবরাহ করবে এই পাঁচ কোম্পানি।

Thursday, June 18, 2009

Antimatter as Energy Source

What is the most important question in this earth? The answer is ‘energy’.

The world cannot move without the energy. The demand of energy is increasing day by day. If this continues, then can you imagine what will happen after 50 years?

But here is a solution. That is Einstein’s ‘Mass-Energy Equivalent Formula’.

According to this formula, if you can convert all of the energy contained in 1 kg of sugar or 1 kg other stuff then you can drive for about 100,000 years without stopping! GREAT SOLUTION !!

Again question arise, how it can be happened?

The solution is ‘Antimatter.’

What is antimatter?

In particle physics, antimatter is the extension of the concept of the antiparticle to matter, where antimatter is composed of antiparticles in the same way that normal matter is composed of particles.

Where?

Antiparticles are created everywhere in the universe where high-energy particle collisions take place. High-energy cosmic rays impacting Earth's atmosphere (or any other matter in the solar system) produce minute quantities of antimatter which are immediately annihilated by contact with nearby matter.

It may similarly be produced in regions like the center of the Milky Way Galaxy and other galaxies, where very energetic celestial events occur.

Detection

With the help of Gamma Ray, the presence of antimatter can be determined.

Recently European Space Agency's INTEGRAL (International Gamma-Ray Astrophysics Laboratory) satellite images shows the origin of a giant cloud of antimatter surrounding the galactic center.

Artificial production

Antiparticles are also produced in any environment with a sufficiently high temperature (mean particle energy greater than the pair production threshold). During the period of baryogenesis, when the universe was extremely hot and dense, matter and antimatter were continually produced and annihilated. The presence of remaining matter, and absence of detectable remaining antimatter,[5] also called baryon asymmetry, is attributed to violation of the CP-symmetry relating matter and antimatter. The exact mechanism of this violation during baryogenesis remains a mystery.

Positrons are also produced via the radioactive beta+ decay, but this mechanism can be considered as "natural" as well as "artificial".

Preservation

Antimatter cannot be stored in a container made of ordinary matter. Cause antimatter reacts with any matter it touches and annihilating itself and the container. Antimatter that is composed of charged particles can be contained by a combination of an electric field and a magnetic field in a device known as a Penning trap.

Cost

Antimatter is said to be the most costly substance in existence, with an estimated cost of $62.5 trillion per gram. This is because production is difficult (only a few atoms are produced in reactions in particle accelerators), and because there is higher demand for the other uses of particle accelerators. According to CERN, it has cost a few hundred million Swiss Francs to produce about 1 billionth of a gram.

Uses

Fuel

In antimatter-matter collisions resulting in photon emission, the entire rest mass of the particles is converted to kinetic energy. The energy per unit mass (9×1016 J/kg) is about 10 orders of magnitude greater than chemical energy (compared to TNT at 4.2×106 J/kg, and formation of water at 1.56×107 J/kg), about 4 orders of magnitude greater than nuclear energy that can be liberated today using nuclear fission (about 40 MeV per 238U nucleus transmuted to Lead, or 1.5×1013 J/kg), and about 2 orders of magnitude greater than the best possible from fusion (about 6.3×1014 J/kg for the proton-proton chain). The reaction of 1 kg of antimatter with 1 kg of matter would produce 1.8×1017 J (180 petajoules) of energy (by the mass-energy equivalence formula E = mc²), or the rough equivalent of 47 megatons of TNT.

For this if we can use antimatter as fuel then the tension for energy will remove forever.

টেকোদের জন্য সুখবর !!


রাস্তায় চলতে হর-হামেশাই চোখে পড়ে ‘মাত্র ২৪ ঘন্টায় টাক সমস্যার সমাধান’ জাতীয় বিজ্ঞাপন। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতের পশ্চিম বঙ্গের পত্র পত্রিকায় এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেখা যায়। চুল নিয়ে মানুষের চিন্তার আর যেন শেষ নেই। বিশেষ করে যাদের মাথায় চুল কম তারা এই বিষয়টি নিয়ে বেশ হতাশায় ভোগেন।

তবে তাদের জন্য সুখবর বয়ে এনেছে জাপানের বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি ইঁদুরের ওপর চালানো এক গবেষণায় তারা দেখতে পেয়েছেন যে এসওএক্স২১ নামের জিন চুল পড়ার অন্যতম কারণ। তারা আশা করছেন, এর ফলে মাথার চুল পড়া ঠেকানোর একটি উপায় এবার পাওয়া যাবে।

এসওএক্স২১ নামে এই জিন শুধু ইঁদুর নয়, মানুষের শরীরেও আছে। বিজ্ঞানীরা কয়েকটি ইঁদুরের শরীরে থাকা এই জিনকে আটকে দিয়ে ইঁদুরগুলোর ওপর প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করেছেন।
দেখা গেছে, জন্মের ১৫ দিনের মধ্যেই ইঁদুরগুলোর মাথার চুল পড়তে শুরু করেছে এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই পুরো মাথা খালি হয়ে গেছে।

এই পরীক্ষার ব্যাপারে জাপানের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব জেনেটিকস এর প্রফেসর ইউমিকো সাগা বলেন, সাধারণত পুরনো চুল পড়ে গেলে সেই জায়গায় নতুন করে চুল গজিয়ে থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই চুল পড়তে শুরু করেছে এবং অনেক দিন ধরে ইঁদুরগুলো টেকো অবস্থায় রয়েছে।

এর আগে বিজ্ঞানীরা জানতেন যে এসওএক্স২১ জিন মানুষের শরীরের স্নায়ু কোষ গঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। কিন্তু নতুন এই পরীক্ষায় দেখা যাচ্ছে মাথার চুল ধরে রাখার ক্ষেত্রেও এই জিন কাজ করে থাকে।

টোকিওর কেইও ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেডিসিনের প্রফেসর হিদেইউকি ওকানোকে সঙ্গে নিয়ে এই গবেষণা চালান প্রফেসর ইউমিকো সাগা।

গবেষণায় দেখা গেছে, এসওএক্স২১ জিনের অভাবে চুলের বহিরাংশ যাকে কিউটিকলস্‌ বলা হয় সেগুলো ঠিকমত গড়ে উঠতে পারে না। এই কিউটিকলস মাথার চুলকে তালুর সঙ্গে আটকে রাখতে সাহায্য করে থাকে। তাই এই কিউটকলসগুলো ঠিকমত গঠিত হতে না পারলে মাথার চুল ঝরে পড়ে বলে জানান প্রফেসর সাগা।
এই গবেষণার ফলে মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার চিকিৎসা আরো এগিয়ে যাবে বলে তার ধারণা।

তবে মানুষের ওপর কবে এটি পরীক্ষা করা হবে সে সম্পর্কে কিছু বলেননি তিনি।

চাঁদে যাবে মনুষ্যবিহীন মহাকাশযান


লুকানো বরফের খোঁজে বৃহস্পতিবার (১৮.০৬.২০০৯) মনুষ্যবিহীন মহাকাশযান চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা। বুধবার জ্বালানি ট্যাংকে ছিদ্রের কারণে মহাকাশযান এনডেভার-এর যাত্রা বাতিলের পর তারা এ ঘোষণা দেয়।

গত এক দশকে এটিই প্রথম চাঁদের উদ্দ্যেশে যাত্রা।

মহাকাশযান উৎক্ষেপণের জন্য আবহাওয়া অনুকূল আছে বলে জানিয়েছেন নাসার মুখপাত্র অ্যাশলি এডওয়ার্ড।

Saturday, June 13, 2009

Life is...?

What do you think about your life? Is it easy or critical? Are you happy with your current position?

I think its a complex question. Actually no one is happy with his current position. And this tendency drive him to the future. Cause if someone satisfied in its current position then s/he will not look forward.

Please write down your opinion.

Iran election

Ahmadinejad re-elected as president of Iran. As i guess, that it will happen though western media broadcasted that the reformmist candidate Mousavi will win.But he failed. Why?
Cause, Ahmadinejad wins the heart of the poor as well as the villagers of the country. Moreover, he established Iran as one of strongest country in the middle east.
On the other hand, Mousavi get linked with western countries which the people of the country doesn't like.
For this, the result is normal. And here is any demand of "fraud election" is not acceptable.
Now Ahamedinejad will rule Iran for next four years.
Mr. Ahmadinejad born in 1956 in tehran in a poor blacksmith family.
In 1980 decade he was the mayor of the city of Maku and Khoi in province of Ajarbaijan.

In 2003 he became the mayor of Tehran and in 2005 he became the president of first round.

Saturday, May 30, 2009

Antimatter as Energy Source

What is the most important question in this earth? The answer is ‘energy’.

The world cannot move without the energy. The demand of energy is increasing is day by day. If this continues, then can you imagine what will happen after 50 years?

But here is a solution. That is Einstein’s ‘Mass-Energy Equivalent Formula’.

According to this formula, if you can convert all of the energy contained in 1 kg of sugar or 1 kg other stuff then you can drive for about 100,000 years without stopping! GREAT SOLUTION !!

Again question arise, how it can be happened?

The solution is ‘Antimatter.’

What is antimatter?

In particle physics, antimatter is the extension of the concept of the antiparticle to matter, where antimatter is composed of antiparticles in the same way that normal matter is composed of particles.

Where?

Antiparticles are created everywhere in the universe where high-energy particle collisions take place. High-energy cosmic rays impacting Earth's atmosphere (or any other matter in the solar system) produce minute quantities of antimatter which are immediately annihilated by contact with nearby matter.

It may similarly be produced in regions like the center of the Milky Way Galaxy and other galaxies, where very energetic celestial events occur.

Detection:

With the help of Gamma Ray, the presence of antimatter can be determined.

Recently European Space Agency's INTEGRAL (International Gamma-Ray Astrophysics Laboratory) satellite images shows the origin of a giant cloud of antimatter surrounding the galactic center.

Artificial production

Antiparticles are also produced in any environment with a sufficiently high temperature (mean particle energy greater than the pair production threshold). During the period of baryogenesis, when the universe was extremely hot and dense, matter and antimatter were continually produced and annihilated. The presence of remaining matter, and absence of detectable remaining antimatter,[5] also called baryon asymmetry, is attributed to violation of the CP-symmetry relating matter and antimatter. The exact mechanism of this violation during baryogenesis remains a mystery.

Positrons are also produced via the radioactive beta+ decay, but this mechanism can be considered as "natural" as well as "artificial".

Preservation

Antimatter cannot be stored in a container made of ordinary matter. Cause antimatter reacts with any matter it touches and annihilating itself and the container. Antimatter that is composed of charged particles can be contained by a combination of an electric field and a magnetic field in a device known as a Penning trap.

Cost

Antimatter is said to be the most costly substance in existence, with an estimated cost of $62.5 trillion per gram. This is because production is difficult (only a few atoms are produced in reactions in particle accelerators), and because there is higher demand for the other uses of particle accelerators. According to CERN, it has cost a few hundred million Swiss Francs to produce about 1 billionth of a gram.

Uses

· Fuel

In antimatter-matter collisions resulting in photon emission, the entire rest mass of the particles is converted to kinetic energy. The energy per unit mass (9×1016 J/kg) is about 10 orders of magnitude greater than chemical energy (compared to TNT at 4.2×106 J/kg, and formation of water at 1.56×107 J/kg), about 4 orders of magnitude greater than nuclear energy that can be liberated today using nuclear fission (about 40 MeV per 238U nucleus transmuted to Lead, or 1.5×1013 J/kg), and about 2 orders of magnitude greater than the best possible from fusion (about 6.3×1014 J/kg for the proton-proton chain). The reaction of 1 kg of antimatter with 1 kg of matter would produce 1.8×1017 J (180 petajoules) of energy (by the mass-energy equivalence formula E = mc²), or the rough equivalent of 47 megatons of TNT.

For this if we can use antimatter as fuel then the tension for energy will remove forever.

সোয়াইন প্রতিষেধক তৈরিতে ‘গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি’

সোয়াইন ফ্লুর প্রতিষেধক তৈরিতে ব্যবহার করা যেতে পারে, এমন একটি বিশেষ জিনেটিক গঠনের ভাইরাস (ভাইরাল স্ট্রেইন) পরীক্ষাগারে উৎপাদন করেছেন যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা।

বড় পরিসরে এইচ১ এন১ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক তৈরিতে এটি একটি ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ পদক্ষেপ বলেও জানিয়েছে তারা।

সোয়াইনফ্লুর ভাইরাসের সঙ্গে একই প্রকারের কিন্তু ভিন্ন গঠনের অন্য একটি ভাইরাসের সঙ্কর ঘটিয়ে নতুন এই ভাইরাল স্ট্রেইন তৈরি করা হয়।

একাজে রিভার্স জেনেটিকস্ নামক কৌশলের ব্যবহার করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই কৌশলে, প্রথমে মানবদেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সোয়াইন ফ্লু ভাইরাসের যে অংশটিকে শনাক্ত করতে পারে তার জিনের গঠনক্রম বের করেন। দেখা গেছে মানবদেহ শনাক্ত করতে পারলেও তাকে প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না। তাই মানবদেহ যাতে প্রতিরোধ গড়ে তোলে সে লক্ষ্যে সোয়াইন ফ্লুর ভাইরাসের সঙ্গে পরীক্ষাগারে উৎপাদিত ‘হাইব্রিড ভাইরাস’-এর জিন গঠনক্রমের সমন্বয় ঘটনা হয়। আর এতেই মানুষের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাইরাসটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। এই প্রক্রিয়াতেই অন্যান্য প্রচলিত ফ্লূ-প্রতিষেধক তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই এর সাফল্য সম্পর্কে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।

আপাতত পরীক্ষামূলক এই ভাইরাল স্ট্রেইন এখন ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ড্রাস্ট্রি ও অন্যান্য ল্যাবরেটরিগুলোতে পাওয়া যাবে। যুক্তরাজ্য সরকার ইতিমধ্যে ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বাক্সটার ও গ্ল্যাক্সো স্মিথক্লাইন-এর সাথে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৯ কোটি প্রতিষেধক তৈরির চুক্তি করেছে।

Wednesday, May 20, 2009

ক্যান্সার কোষ খুঁজে ধ্বংস করবে স্টেম সেল

ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে জ্বীন প্রযুক্তি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে বোন ম্যারোর স্টেমসেল ক্যান্সার সৃষ্টিকারী টিউমার ধ্বংস করার জন্য এক ধরনের প্রোটিন সরবরাহ করবে।

সম্প্রতি ইঁদুর এর উপর চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে মেসেনকাইমাল স্টেমসেল গুলো এক ধরনের প্রোটিন সরবরাহ করে যা শুধুমাত্র ক্যান্সার কোষকেই আক্রমণ করবে।

সান ডিয়াগোতে অনুষ্ঠিত আমেরিকান থোরাসিক সোসাইটি’র সম্মেলনে ড. মাইকেল লোবিঙ্গার বলেন, “আমরা এমন একটি কোষ তৈরি করেছি যেটি দেহের শুধুমাত্র ক্যান্সার কোষকেই আক্রমণ করবে এবং এন্টি-ক্যান্সার প্রোটিন সরবরাহ করবে।”

তিনি আরও বলেন, এটা নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন।
তবে আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যেই মানবদেহের উপর এটির পরীক্ষা চালানো হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

Monday, May 18, 2009

এলটিটিই নেতা ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণ নিহত

এলটিটিই নেতা ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার। এরই মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২৬ বছরের রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের অবসানের পাশাপাশি তামিল টাইগারদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জয়ের ঘোষণা দিলো দেশটির সেনাবাহিনী।

ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র অবস্থান নেয়া নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আর ভগত সিং এর মত ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত করেছিলেন এলটিটিই নেতা প্রভাকরণকে। তাই সংখ্যালঘু তামিল জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই চালিয়ে গেছেন জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত।

১৯৫৪ সালের ২৬ নভেম্বর শ্রীলঙ্কার উপকূলীয় শহর ভেলভেতিথুরাই-এ জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
তামিলদের প্রতি সরকারের পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ দেখে তিনি যোগ দেন ছাত্র সংগঠন টিআইপি-তে।

এরপর ১৯৭২ সালে তিনি নিজেই গঠন করেন তামিল নিউ টাইগার নামে এক ছাত্র সংগঠন যা ১৯৭৬ সালে হয়ে যায় লিবারেশন টাইগার অফ তামিল ইলম বা এলটিটিই।
এই এলটিটিই হয়ে উঠে তামিলদের স্বাধীনতার প্রতীক।

১৯৮৩ তে সরকার সমর্থিত তামিল বিরোধী আন্দোলনে সিংহলীদের হাতে ৫ হাজার তামিলের মৃত্যু হয়। ব্ল্যাক জুলাই নামে পরিচিত ঐ ঘটনার পর তামিল জনগোষ্ঠীর রক্ষাকর্তায় পরিণত হন প্রভাকরণ। উত্তর শ্রীলঙ্কায় স্থাপিত হয় অঘোষিত তামিল রাজ্য।

১৯৯০ সালের শেষ নাগাদ এবং ওই দশকের শুরুর কয়েকবছর শ্রীলংকার প্রায় তিনভাগের একভাগ ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। তিনি তার অনুসারীদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, যদি কখনো তামিল বাসভূমির দাবি থেকে কখনো স’রে দাঁড়ান- তাকে যেন গুলি করে হত্যা করা হয়।

২০০২ সালে প্রথম এবং শেষবারের মতো তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে আসেন।

তার এক মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে চার্লস এন্থনি বাবার কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গেরিলা দলে যোগ দিয়ে হয়ে ওঠে বিমান বিভাগের প্রধান।

১৯৭৭ সালে জাফনার তামিল সংসদ সদস্য কঙ্গারত্নমকে প্রথম হত্যা করেন প্রভাকরণ। এরপর ১৯৮৫ সালে প্রথম বড় ধরনের আঘাত হানে এলটিটিই। সেসময় তারা ১৩ সৈন্যকে হত্যা করে।
ঐ সময় তামিলদের সাথে সরকারের শান্তি আলোচনা শুরু হলেও অচিরেই তা ব্যর্থ হয়।

১৯৮৭ সালে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনী এলটিটিই-কে উত্তরাঞ্চলের জাফনায় হটিয়ে দেয়।
একই বছরের জুলাইতে প্রথম আত্মঘাতি হামলা চালিয়ে ৪০ জন সৈন্যকে হত্যা করে তারা।

এরপর থেকে ১৭০ বার আত্মঘাতি হামলা চালিয়েছে এলটিটিই।
দীর্ঘ ২৫ বছরের এ গৃহযুদ্ধে সরকারিভাবেই ৮০হাজারেরও বেশি লোক মারা গেছে। তবে বেসরকারি হিসাব আরও বেশি।

২০০৯ সালের ১৮ মে শ্রীলঙ্কান সেনাবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হলেও সাধারণ তামিলদের স্মৃতিতে চিরকাল অমলিন হয়ে থাকবেন ভিলুপিল্লাই প্রভাকরণ।

Sunday, May 17, 2009

বন্ধ করে দেওয়া হলো ‘সেক্স থিম পার্ক’

সমালোচনার মুখে বন্ধ করে দেওয়া হলো ‘সেক্স থিম পার্ক’। গতকাল এ থিম পার্কের ঘোষণা দেয়ার পর সমালোচনার ঝড় উঠলে এটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

Thursday, May 14, 2009

কলার খোসা থেকে জ্বালানী

কোনো কিছুই আর ফেলার নয়। সবুজ জ্বালানীর পর এবার আসছে হলুদ জ্বালানী। কলার খোসা থেকে এবার জ্বালানী তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এ প্রযুক্তিটি উদ্ভাবন করেছেন।

নতুন এ প্রযুক্তি বন উজাড় রোধ করে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের মতে, একটন কলার জন্য আরও প্রায় দশ টন বর্জ্য তৈরি হয় এর খোসা, পাতা ও কান্ড থেকে।

নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি-এর ছাত্র জোয়েল চ্যানি রুয়ান্ডা সফর শেষে কলার এই সব বর্জ্য থেকে জ্বালানী উদ্ভাবনের চিন্তা করেন। গবেষণাগারে ফিরে তিনি প্রথমে কলার খোসা এবং পাতা থেকে মণ্ড তৈরি করেন। এ মণ্ডের সঙ্গে কাঠের গুড়া মিশিয়ে তৈরি করেন চাপড়া যা জ্বলতে সক্ষম। একইসাথে এগুলো রান্নার জন্যও বিশেষ উপযোগী।

চ্যানি বলেন, কলার খোসা আঠার মতো কাজ করে অন্য বস্তুকে খুব ভালোভাবে আটকে রাখতে পারে।

এই প্রকল্পটিতে সরল প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যেটি উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বড় কোনো অর্থনৈতিক বরাদ্দ ছাড়াই ব্যবহার করা যেতে পারে।

আফ্রিকাতে বছরের পর বছর ধরে নতুন ধরনের জ্বালানীর উৎস খোঁজার চেষ্টা করা হলেও সবই ব্যর্থ হয়েছে। কারণ সেগুলো সবই ব্যয়বহুল।

বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, কলার এই জ্বালানী শক্তির উৎস হিসেবে জ্বালানী কাঠের উপর নির্ভরশীলতা কমাবে। আফ্রিকার অন্যতম বৃহত্তম কলা উৎপাদনকারী দেশ রুয়ান্ডা, তানজানিয়া ও বুরুন্ডির শতকরা আশি ভাগেরও বেশি জ্বালানীর চাহিদা মেটে কাঠ থেকে। এর ফলে পরিবেশের উপর ধ্বংসাত্মক প্রভাব পড়ছে।

নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, মিলেনিয়াম গোল-এর লক্ষ্য পূরণে এবং দারিদ্র কমাতে এটা তাদের একটা ছোট পদক্ষেপ। তারা বিনামূল্যেই তাদের প্রযুক্তিটি সকলকে ব্যবহার করতে দেবেন বলে জানিয়েছেন।

সূত্র: বিবিসি অনলাইন